ডায়াবেটিসে সুগার কমে গেলে ও বেড়ে গেলে কী করবেন
সুগার কমে যায় কেন
ডায়াবেটিসে সুগার কমে গেলে ও বেড়ে গেলে কী করবেন আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না তাই প্রিয়গ্রাহক আপনাদের কথা ভেবে আমার আজকের এই পোস্টটি লেখা। আজকে এই পোস্টটিতে জানাতে যাচ্ছি ডায়াবেটিসে সুগার কমে গেলে ও বেড়ে গেলে কী করবেন এই সব কিছু সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো তাই এই পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে সম্পর্ণ পড়ুন।
আমার এই পোস্টটি পড়ে জানতে পারবেন ডায়াবেটিসে সুগার কমে গেলে ও বেড়ে গেলে কী করবেন, এই সব কিছু বিষয়ে আপনারা সঠিক তথ্য জানতে পারবেন। এই জন্য সম্পর্ণ পোস্টটি আপনাদের মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে।
ভূমিকা
সুগার কমে যাওয়ার প্রথম লক্ষণ হলো খারাপ লাগতে শুরু করবে। হয়তো অলসবোধ হবে একটু ঘাম হবে। আর সুগার যদি বেশি কমতে থাকে, তখন ঘাম হবে। ত্বকটা একটু সাদা হয়ে যাবে। অনেক সময় সুগার এত কমে যায় যে অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে। তবে তার আগে হয়তো কথা বলতে একটু জড়তা আসবে। সেটা বুঝতে হবে।
যখনই একটু অস্থিরতা দেখা দেবে, কপাল একটু ঘা্মছে কিংবা তার মাথাব্যথা হচ্ছে, তাকে একটু অন্য রকম লাগছে, কিংবা একটু ঝিমিয়ে পড়ছে, তখনই সবাইকে জানতে হবে যে সুগারটা কমে গেলে কী করতে হবে। যদি সম্ভব হয় সঙ্গে সঙ্গে একটু কমলার রস খাইয়ে দেবেন।
আরেকটি হলো যারা ইনসুলিন নেয় তাদের কাছে একটি গ্লুকাগন ট্যাবলেট থাকতে পারে। ট্যাবেলটাও যদি মুখের ভেতর ঢুকিয়ে দেয়,তখন সুগারটা বাড়ে। তখন রোগী একটু কথা বলতে শুরু করে, সুগারটা বাড়ে।
ডায়াবেটিসে সুগার কমে গেলে কী করবেন
রক্তে মাত্রা চার মিলিমোল/লিটারের কম হলে তাকে হাইপোগ্লাইসেমিয়া বলে। সাধারণত ইনসুলিন বা মুখে সেবনযোগ্য ডায়াবেটিসের ওষুধের ডোজ বেশি হলে, খাবারে শর্করার পরিমাণ কম হলে, অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম করলে, সময়ের খাবার সময়ে না খেলে বা কোনো খাবার মিস করলে হাইপোগ্লাইসেমিয়া দেখা দিতে পারে। সঠিক সময়ে চিকিৎসা করা গেলে এ থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ। তবে দেরি হয়ে গেলে আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যুও হতে পারে।
সুগার কমে যাওয়ার লক্ষণ
হাইপোগ্লাইসেমিয়ার লক্ষণ একেকজনের ক্ষেত্রে একেক রকম হতে পারে। আপনার যদি বারবার সুগার কমে যাওয়ার ইতিহাস থাকে তাহলে আপনি নিজেই হয়তো লক্ষণগুলো খেয়াল করলে হাইপোগ্লাইসেমিয়া হচ্ছে কি না তা বুঝতে পারবেন। তবে সময়ের সাথে আপনার লক্ষণগুলোতেও ভিন্নতা আসতে পারে। নিচে সুগার কমে যাওয়ার লক্ষণগুলো দেওয়া হলো।
- অতিরিক্ত ঘেমে যাওয়া।
- ক্লান্ত অনুভব করা।
- মাথা ঘুরানো।
- ক্ষুধা লাগা।
- ঠোঁটের চারিদিকে পিন বা সুঁই ফোটানোর মত অনুভূতি হওয়া।
- শরীরে কাঁপুনি হওয়া।
- বুক ধড়ফড় করা।
সহজেই বিরক্ত, অশ্রুসিক্ত, উত্তেজিত অথবা খামখেয়ালি হয়ে যাওয়া।
এগুলো ছাড়াও ডায়াবেটিস মাপা হলে যদি রক্তের সুগার ৫ পয়েন্টের কম আসে তাহলে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করতে হবে।
সুগার বেড়ে যায় কেন
ডায়াবেটিসের প্রধান চিকিৎসা শৃঙ্খলা। সেই সঙ্গে নিয়মিত ওষুধ ও নিয়মতান্ত্রিক খাওয়া। ডায়াবেটিক রোগীরা চাইলেও সব ধরণের খাবার খেতে পারেন না। আবার কিছু খাবার খেতে পারলেও তা খুবই সামান্য পরিমানে। অনিয়ম যেমন রক্তে শর্করা বাড়ায়, তেমনি কিছু খাবার ডায়াবেটিক রোগীকে মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যেতে পারে। নানা কারণে ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তে শর্করা বা চিনি বেড়ে যায়।
কোন কোন খাবার খেলে রক্তে সুগার বেড়ে যায়
- খাদ্য তালিকায় শর্করা জাতীয় খাবার (ভাত, বিরিয়ানি, রুটি, পরোটা) অধিক পরিমাণে থাকলে রক্তে শর্করা বেড়ে যায়।
- মিষ্টি জাতীয় খাবার (কেক, জ্যাম, জেলি, ঘনীভূত দুধ, সফট ড্রিঙ্ক, চায়ে চিনি, আইসক্রিম ইত্যাদি) নিয়মিত খেলে রক্তে সুগার বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।
- ঘি, মাখন, ছানা, লাল মাংস বেশি খেলে রক্তে চিনির পরিমাণ বেড়ে যায়।
- ধূমপান, মদ্যপান, ফাস্টফুড রক্তে সুগার বাড়াতে পারে।
- পর্যাপ্ত ঘুম না হলে রক্তে সুগার বাড়তে পারে।
- দুশ্চিন্তা ডায়াবেটিক রোগীদের প্রধান শত্রু। এটা শুধু রোগীর রক্তে শর্করাই বাড়ায় না, এ রোগ জন্ম দিতেও ভূমিকা রাখে।
- ডায়াবেটিক রোগীদের অল্প অল্প করে বারে বারে খাবার খেতে হয়। দীর্ঘ সময় খাবার না খেয়ে একবারে বেশি খাবার খেলে রক্তে সুগার বেড়ে যায়।
- সিরাপ, সুগার এবং ক্রিমসমৃদ্ধ ব্লেন্ডেড কফি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এক কাপ ব্লেন্ডেড কফিতে ৫০০ ক্যালরি, ৯৮ গ্রাম কার্বহাইড্রেট এবং ৯ গ্রাম ফ্যাট থাকে। এর পরিবর্তে নন-ফ্যাট সংস্করণ কফি বেছে নিন।
- সব তরতাজা ফলেই ভিটামিন ও ফাইবার রয়েছে। কিছু ফলে সুগার অনেক বেশি থাকে। কলা, তরমুজের পুষ্টিগুণ ভালো থাকলেও এতে গ্লুকোজের পরিমাণ প্রচুর। রক্তে শর্করা বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই বেরি জাতীয় ফল বেশি খান।
- শারীরিক পরিশ্রম না করলে ডায়াবেটিক রোগীর রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে না। আপনি যতটুকু খাবেন ততটুকু পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করবেন। ঘরের টুকটাক কাজ করুন। প্রতিদিন সকাল-বিকাল নিয়ম করে অন্তত একঘণ্টা হাঁটুন ও হালকা ব্যায়াম করুন। হাঁটার সময় চেষ্টা করুন প্রতি সেকেন্ডে তিন কদম ফেলতে। কারণ, শুধু হাঁটলেই হবে না, আপনাকে ঘাম ঝরাতে হবে।
- চাইনিজ খাবার মুখরোচক হলেও ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। এতে রক্তে সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়ার মতো যথেষ্ট উপাদান রয়েছে।
- সকালের নাস্তায় ফলের রস খুব স্বাস্থ্যকর হলেও তা ডায়াবেটিক রোগীর জন্য হুমকি। তা ছাড়া দোকানে পাওয়া যায় এমন ফলের রসে প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। এর বদলে কম সুগার রয়েছে এমন ফলের একটি বা দুটি টুকরো খেতে পারেন।
- ফ্রেঞ্চ ফ্রাই ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য বেশ মারাত্মক খাবার। একটু বেশি পরিমাণ খেলে রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যাবে। ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন একে এড়িয়ে চলতে বলেছে।
রক্তে সুগার বাড়ার ১৩ লক্ষণ
১. পানির পিপাসা বাড়া
২. অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ
৩. ওজন বাড়া
৪. স্নায়ুতে সমস্যা
৫. ক্ষত ধীরে শুকানো
৬. চোখে ঝাপসা দেখা
৭. ঘন ঘন প্রস্রাব
৮. মুখ শুষ্ক হওয়া
৯. শুষ্ক ত্বক
১০. ত্বকে চুলকানি
১১. সংক্রমণ
১২. অবসন্নতা
১৩. ঘন ঘন প্রস্রাব
৩. ওজন বাড়া
৪. স্নায়ুতে সমস্যা
৫. ক্ষত ধীরে শুকানো
৬. চোখে ঝাপসা দেখা
৭. ঘন ঘন প্রস্রাব
৮. মুখ শুষ্ক হওয়া
৯. শুষ্ক ত্বক
১০. ত্বকে চুলকানি
১১. সংক্রমণ
১২. অবসন্নতা
১৩. ঘন ঘন প্রস্রাব
এগুলো লক্ষণ দেখলে কখনও অবহেলা করবেন না। এ রকম লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই রক্তের সুগার পরীক্ষা করান। আর ডায়াবেটিস ধরা পড়লে কিছু বিষয় মেনে চলা খুব জরুরি। এর মধ্যে রয়েছে নিয়মানুবর্তী জীবনযাপন, খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন ও ব্যায়াম। ডায়াবেটিস একেবারে ভালো হয় না। তবে একে নিয়ন্ত্রণ করে রাখতে হয়।
হঠাৎ সুগার লেভেল বেড়ে যাওয়ার কারণ কী
রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে গেলে ডায়াবেটিস হয়। এটা যদি চলতে থাকে, শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের মধ্যে পড়ে রক্তনালি, কিডনি, স্নায়ু, চোখ। রক্তে সুগার বেড়েছে কিনা কিভাবে বুঝবেন চলুন সুগার বাড়ার কারণগুলো জেনে নেওয়া যাক:-
নিয়মিত ওষুধ না খেলে
রক্তে সুগারের মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে বিশেষজ্ঞরা নিয়মিত ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দেন। অনেকে বিভিন্ন ব্যস্ততার কারণে নিয়ম মেনে ওষুধ খেতে ভুলে যান। সেখান থেকেই বাড়ে বিপদ। নিয়মিত সুগারের ওষুধ না খেলেই হঠাৎ সুগারের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। অনেক সময় ওষুধ খাওয়ার পরও সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। এরকমটা হলে দ্রুত বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
ঘুম কম হলে
অনেকেই রাতে ঠিক সময়ে ঘুমাতে যান না। রাত জেগে থাকার বদ অভ্যাস আছে অনেকের। যে কারণে শরীরে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। সুস্থ থাকার জন্য একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিকে দৈনিক ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। এদিকে মধ্যরাত পর্যন্ত জেগে থাকার কারণে ঘুমে সমস্যা সৃষ্টি হয়। অপর্যাপ্ত ঘুমের কারণে শরীরে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে।
অন্যান্য ওষুধ গ্রহণ করলে
ডায়াবেটিসের পাশাপাশি অন্যান্য ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন হয় অনেকেরই। সেসব ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণেও সুগার বাড়তে পারে। ক্ষতিকারক স্টেরওয়েডযুক্ত ওষুধ সেবন করলে তা ব্লাড সুগার হঠাৎ বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই ওষুধ গ্রহণের ক্ষেত্রে সতর্ক হোন, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাবেন না।
মানসিক চাপের কারণে
নানা কারণে মানসিক চাপে ভুগে থাকেন অনেকেই। সম্প্রতি কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, মানসিক চাপের ফলে শরীরে হরমোন ক্ষরণে তারতম্য ঘটে থাকে। গবেষণা আরও বলছে, মানসিক চাপের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে সুগারেরও। অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে রক্তে সুগারের পরিমাণ বাড়তে পারে।
পানিশূন্যতা
শরীরে পানির ঘাটতি দেখা দিলে তাকে পানিশূন্যতা বা ডিহাইড্রেশন বলা হয়। শরীরের ভেতরে পানির অভাব দেখা দিলে তখন শরীর আর্দ্রতা হারায়। এর ফলে দেখা দিতে পারে ডায়াবেটিসের সমস্যা। তাই সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রয়োজনীয় পানি পান করতে হবে।
সুগার বেড়ে গেলে করণীয়
ডায়াবিটিসে আক্রান্ত হলেই মাঝে সাজেই রক্তে সুগারের মাত্রার বিশাল তারতম্য ঘটতে পারে। অনেক সময় হুট করেই সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়। এই বিশাল তারতম্য আদতে শরীরের জন্য ক্ষতিকারক।এই রোগে সুগার বেড়ে যাওয়া বিপদজ্জনক।
সাধারণ ১০০-এর ঘর ছাড়িয়ে ডায়াবিটিস রোগীদের ক্ষেত্রে সুগারের মাত্রা ৩০০- হয়ে যেতে পারে। ওষুধ ছাড়াও সুগারের মাত্রা কমাতে এ সময় দরকার হয় ঘরোয়া উপায়। এমন পরিস্থিতিতে কী করবেন জেনে নিন।
পানির বোতল হাতে নিন
পানি সমাধান। শরীরে শর্করা অর্থাৎ সুগারের মাত্রা কমানোর উপায় হচ্ছে পানি। রক্তে সুগার বাড়লেই বেশ কিছুটা পানি খান। পানি শরীরের ভারসাম্য ফেরায়।
একজন ডায়াবিটিস রোগীর বেশি করে পানি খাওয়া উচিত নইলে কিডনির কার্যকারিতা ব্যাহত হতে পারে। এছাড়া রক্তে সুগারের মাত্রা ঠিক রাখতে দরকার অন্তত দিনে ২ থেকে ৩ লিটার পানি খেতেই হবে।
লবঙ্গ
হঠাৎ করে শরীরে সুগারের মাত্রা বেড়ে গেলে অনেক বড় বিপদ হতে পাড়ে। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সুগার কমানো দরকার। আর্য়ুবেদ বলছে, ডায়াবিটিস পেশেন্টরা যদি মুখে লবঙ্গ রাখেন তাহলে পাবেন উপশম। লবঙ্গের রস রক্তে সুগারের ভারসাম্য রক্ষায় সাহায্য করে। বিশেষত রাত্রে শোওয়ার সময় যদি লবঙ্গ মুখে রাখা যায় তাহলে সব থেকে বেশি লাভ।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তোবা এত সময় জেনে গেছেন ডায়াবেটিসে সুগার কমে গেলে ও বেড়ে গেলে কী করবেন। এছাড়াও সুগার কমে যাওয়ার লক্ষণ গুলো কি এসব বিভিন্ন ধরনের তথ্য যদি আপনাদের জানা না থাকে তাহলে এত সময় জেনে গেছেন। ডায়াবেটিস আমাদের রক্তে শর্করার মাত্রা অনেক বাড়িয়ে দেয়। আর ডায়াবেটিস সুগার ঠিক রাখতে হলে অবশ্যই আপনাকে শরীরের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
তাহলে আপনি ডায়াবেটিস সুগার ঠিক রাখতে পারবেন। আপনি যদি পুরো পোস্টটা পড়েন তাহলে আপনার অনেক বেশি উপকারে আসবে। আজকের লেখা পোস্টটিতে যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। এবং আপনাদের যদি কোন মন্তব্য থাকে তো কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url