ডায়াবেটিস কেন হয়ে থাকে বিস্তারিত ভাবে জেনে নিন
ডায়াবেটিসের প্রাথমিক লক্ষণ
ডায়াবেটিস কেন হয়ে থাকে আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না তাই প্রিয়গ্রাহক আপনাদের কথা ভেবে আমার আজকের এই পোস্টটি লেখা। আজকে এই পোস্টটিতে জানাতে যাচ্ছি ডায়াবেটিস কি, ডায়াবেটিস কেন হয়ে থাকে এই সব কিছু সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো তাই এই পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে সম্পর্ণ পড়ুন।
ডায়াবেটিসের প্রাথমিক লক্ষণ এই লক্ষণ গুলো হলো শরীরে চুলকানি, বাত ব্যথা, চোখে ঝাপসা দেখা, ঘন ঘন চশমা বদল, পা জ্বালাপোড়া করা এবং অবশ বোধ করা, কাটা-ছেঁড়া সহজে না শুকানো। যদি আপনার এসব শারীরিক উপসর্গ থাকে তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা প্রয়োজন।
আমার এই পোস্টটিতে ডায়াবেটিস কেন হয়ে থাকে, ডায়াবেটিস হলে কি কি সম্যসা হয়, ডায়াবেটিস কি খেলে ভালো হয় এই সব কিছু বিষয়ে আপনারা সঠিক তথ্য জানতে পারবেন। এই জন্য সম্পর্ণ পোস্টটি আপনাদের মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে।
ভূমিকা
ডায়াবেটিস হলে শরীরে নিজে থেকে ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না এর ফলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি বেড়ে যায়। বর্তমানে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি বেড়ে গেছে। আপনার ডায়াবেটিস হলে বারবার পিপাসা লাগবে ঘন ঘন প্রসাব হবে চোখে ঝাপসা দেখবেন ওজন বেড়ে যাবে। এসব ধরনের সমস্যা হলে আপনি বুঝে নেবেন যে আপনার ডায়াবেটিস হয়েছে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য আপনাকে এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো খাওয়া যাবে না। সেগুলো খেলে আপনাকে বুঝেশুনে খেতে হবে। তাহলে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে ডায়াবেটিস শুধু চিনি থেকে হয় না বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি থেকেও হয়। সেজন্য আমাদের ডায়াবেটিস হলে অবশ্যই খাদ্যের প্রতি বিশেষ নজর রাখতে হবে।
ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়
ডায়াবেটিস এমন একটি শারীরিক অবস্থা যা সারা জীবনের জন্যে বয়ে বেড়াতে হয় এবং সারা বিশ্বে এর কারণে প্রতি বছর অনেক বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটায়। যদি রক্তনালীগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তাহলে তা শরীরের গুরুত্বপূর্ণ টিস্যু এবং অঙ্গগুলিতে পর্যাপ্ত রক্ত প্রবাহিত করতে পারবে না, ফলে স্নায়ুগুলো সঠিকভাবে কাজ করবে না। এই স্নায়ুর ক্ষতির ফলে রোগীরা তাদের শরীরের কিছু অংশে অনুভূতি হারাতে পারেন এবং এটি অন্যান্য অঙ্গের আরও জটিলতাগুলির জন্য পথ প্রশস্ত করে।
ডায়াবেটিস দুই ধরনের হয় একটি হচ্ছে— পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি। পায়ে-হাতে যে সমস্যাটি হয়। আরেকটা হচ্ছে— ইন্টার্নাল অর্গানের নার্ভ যখন যুক্ত হয়, সেটাকে বলা হয় অটোনোমিক নিউরোপ্যাথি। এর ফলে দেহের ভিতরের অনেক অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সমস্যা হতে পারে।
পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি
সাধারণত রোগীর কিছু নিউরোপ্যাথলজিক্যাল উপসর্গ (হাতে-পায়ে ঝি ঝি করা, জ্বালাপোড়া করা, ব্যথা করা, অলটার সেন্সেশন বা হেঁটে যাচ্ছেন পায়ের তলায় নরমাল একটা সেনসেশন হচ্ছে) দেখা দিতে পারে।
অটোনমিক নিউরোপ্যাথি
অটোনমিক নার্ভ আক্রান্ত হলে দেহের ভিতরের অনেক অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সমস্যা হতে পারে। যেমন আমাদের হৃদপিণ্ড ও রক্ত পরিবহন তন্ত্র আক্রান্ত হলে হৃদপিণ্ডের গতি বেড়ে যায়। শোয়া বা বসা থেকে উঠে দাঁড়ালে রক্তচাপ কমে যায় ও মাথা ঘোরে। অনেকসময় পরিপাক তন্ত্রেরও সমস্যা হয়। ফলে মনে হয় পেটের মধ্যে খাবার জমে আছে।
তাছাড়াও যৌন ক্ষমতাও অনেক সময় কমে যায়। প্রস্রাব ও মল ত্যাগে নানারকম সমস্যা দেখা যায়। শরীরের নীচের অংশে ঘাম কম তৈরি হয়। ফলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। এর ফলে পা ফেটে যায় ও পায়ে আলসার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।সবচেয়ে ভয়ের ব্যাপার অনেক ক্ষেত্রে অটোনোমিক নিউরোপ্যাথি রোগী হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা রক্তে গ্লুকোজ কমে গেলে বুঝতে পারে না।
যার ফলে তার গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণের সময় অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হয়।বিশেষ করে কার্ডিয়াক বা হার্টের সমস্যা নিয়ে, যেমন- পুসচারাল ড্রপ বা পুসচারাল হাইপারটেনশন নিয়ে প্রেজেন্ট করতে পারে।ইউরোলজিক্যাল বা ইউরিনারি ব্লাডারের সমস্যা হলে- প্রস্রাবের কিছু সমস্যা হতে পারে। রিটেনশন হয়ে যাওয়া, প্রস্রাব আটকে থাকা, কন্ট্রোলে না থাকা এই ধরনের সমস্যা ডায়াবেটিসে নিউরোপ্যাথি নিয়ে আসতে পারে।
তাহলে এই নিউরোপ্যাথির উপসর্গগুলো কিন্তু আমাদের আসলে কো-রিলেট করতে হবে। ডায়াবেটিস রোগীর যখন অর্গানের জটিলতা শুরু হয়, তখন সার্চ করতে হবে অন্যান্য অর্গানের নিউরোপ্যাথি আছে কি না সেটাও দেখে নিতে হবে। সাধারণভাবে পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি বা হাতে-পায়ের এই উপসর্গগুলো নিয়েই কিন্তু বেশি পেশেন্ট এসে থাকে নিউরোলজিক্যাল উপসর্গ নিয়ে।
সেই ক্ষেত্রে আমরা নিউরোলজিক্যাল কিছু পরীক্ষা আছে সেটার মাধ্যমে ডায়াগনোসিস করি। রোগীর নিউরোপ্যাথি আছে কি না। আর ইন্টার্নাল অর্গানে বা অটোনোমিক নিউরোপ্যাথি যেগুলো, সেগুলো একটা অর্গানে যদি নিউরোপ্যাথি থাকে, তাহলে আমরা ধরে নেই অন্যান্য অর্গানেও নিউরোপ্যাথি হয়েছে। সেই হিসেবে সব অর্গানের চিকিৎসা করতে হবে।
ডায়াবেটিস কেন হয়ে থাকে
আমরা যখন খাবার খাই, তখন আমাদের প্যানক্রিয়াস থেকে ইনসুলিন নিঃসৃত হয়। ইনসুলিনের কাজ হলো, যে খাবার খাচ্ছি, সেটার অতিরিক্ত গ্লুকোজ কমিয়ে দেওয়া। যখন ইনসুলিনের উৎপাদন কমে যায় বা ইনসুলিন উৎপাদন হওয়ার পরও যখন কাজ করতে পারে না, তখন শরীরে অতিরিক্ত গ্লুকোজ থাকে। সেই অবস্থাকে আমরা ডায়াবেটিস বলছি।
খালি পেটে যদি গ্লুকোজের মাত্রা ৭-এর বেশি থাকে আর খাওয়ার পর যদি ১১-এর বেশি থাকে, তখন সেই অবস্থাকে ডায়াবেটিস বলে। টাইপ-১ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে সবাই বুঝতে পারে। হঠাৎ করে স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যায়। ওজন কমে যায়। সমস্যা হয় টাইপ-২ ডায়াবেটিসের রোগীদের বেলায়। তাঁরা বুঝতেই পারেন না যে তাঁদের ডায়াবেটিস আছে।
বারবার প্রস্রাব করা, খাবার খেয়েও ক্ষুধা না মেটা, ক্লান্ত লাগা, ঝিম ধরা ভাব, কোথাও কেটে গেলে বা ঘা হলে সহজে সেটা না শুকানো—এ রকম কিছু লক্ষণ থাকে। যেহেতু তাঁরা চিকিৎসকের কাছে যান না, তাই তিন-চার বছরে অনেক ক্ষতি হয়ে যায়। দেখা গেল, চোখে রক্ত জমেছে। হার্টে ব্লক, যকৃতে ক্রিয়েটিনিন বেশি।
ডায়াবেটিস বেড়ে গেলে করণীয় কি
যখন আপনি ডায়াবেটিস এর সাথে বসবাস করছেন, তখন সুস্থ থাকার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ সম্পর্কে ধারণা থাকলেও সেগুলো নিয়মিত মেনে চলা অনেক সময় কঠিন হয়ে যেতে পারে। ডায়াবেটিস বেড়ে গেলে আপনার করণীয় সম্পর্কে সংক্ষেপে নিচে আলোচনা করা হলো:১. ব্যায়াম
শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকা ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আপনি যখন ব্যায়াম করেন, তখন আপনার পেশিগুলো শক্তির জন্য গ্লুকোজ ব্যবহার করে। নিয়মিত ব্যায়াম করে শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকলে আপনার শরীর সঠিকভাবে ইনসুলিন ব্যবহার করতে পারবে। ব্যায়ামের পরিকল্পনা সম্পর্কে একজন ক্লিনিক্যাল ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক এর সাথে কথা বলুন। তিনি আপনার অবস্থা বুঝে উপযুক্ত ব্যায়াম নির্ধারণ করবেন।
ব্যায়ামের সময়সূচী রাখুন। আপনার শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী দিনের সেরা সময় সম্পর্কে জানতে ফিজিওথেরাপিস্ট এর সাথে কথা বলুন যাতে আপনার ওয়ার্ক আউট রুটিন আপনার খাবার ও ওষুধের সময়সূচীর সাথে সমন্বয় হয়।
আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করুন। ব্যায়ামের আগে, চলাকালীন এবং ব্যায়ামের পরে আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করতে হবে, বিশেষ করে যদি আপনি ইনসুলিন বা ওষুধ গ্রহণ করেন।
প্রচুর পানি পান করুন।
২. খাদ্য
আপনার ডায়াবেটিস থাকুক বা না থাকুক, পুষ্টিকর খাদ্যগ্রহণ স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের মূল ভিত্তি। কিন্তু যদি আপনার ডায়াবেটিস থাকে, তাহলে আপনাকে জানতে হবে কোন কোন খাবার আপনার শক্তে শর্করার মাত্রাকে প্রভাবিত করছে।
কার্বোহাইড্রেট গণনা এবং খাবারের পোরশন সম্পর্কে জানুন – অনেক ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনার একটি চাবিকাঠি হলো কীভাবে কার্বোহাইড্রেট গণনা করতে হয়, তা শেখা। প্রায়শ, কার্বোহাইড্রেটই রক্তে শর্করার মাত্রার উপর সবচেয়ে বড় প্রভাব ফেলে। যারা খাবার গ্রহণের সময় ইনসুলিন গ্রহণ করেন, তাদের জন্য খাবারে কার্বোহাইড্রেট এর সংখ্যা জানাটা গুরুত্বপূর্ণ, যাতে আপনি সঠিক ইনসুলিন ডোজ পান।
প্রতিটি খাদ্য প্রকরণের জন্য কোন অংশের আকার (পোরশন) উপযুক্ত, তা জানুন। আপনি যে খাবারগুলো প্রায়ই খেয়ে থাকেন, তার জন্য উপযুক্ত পোরশন বা অংশগুলো লিখে আপনার খাদ্য গ্রহণের পরিকল্পনাকে সহজ করুন। সঠিক অংশের আকারের পাশাপাশি কার্বোহাইড্রেট গণনা নিশ্চিত করতে পরিমাপক কাপ বা স্কেল ব্যবহার করতে পারেন। প্রয়োজনে একজন ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট এর পরামর্শ নিন।
প্রতিটি খাবার সুষম করুন। যতটা সম্ভব, প্রতিটি খাবারের জন্য স্টার্চ, ফল, সবজি, প্রোটিন এবং চর্বিগুলির একটি ভালো সংমিশ্রণের পরিকল্পনা করুন। আপনি যে ধরণের কার্বোহাইড্রেট বেছে নিচ্ছেন, সেগুলোর পুষ্টিমান সম্পর্কে ধারণা নিন।
বেশ কিছু কার্বোহাইড্রেট যেমন: ফল, শাকসবজি এবং গোটা শস্য, অন্যান্য উৎস থেকে ভালো। এই খাবারগুলিতে কার্বোহাইড্রেট কম এবং ফাইবার বেশি মাত্রায় উপস্থিত, যা আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করবে।
আপনার খাবার ও ওষুধ সমন্বয় করুন। আপনার ডায়াবেটিস ওষুধের অনুপাতে খুব কম খাবার, বিশেষ করে ইনসুলিন – বিপদজনকভাবে রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে। এই কন্ডিশনটির নাম হাইপোগ্লাইসেমিয়া। আবার বেশি খাদ্য গ্রহণে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে হাইপারগ্লাইসেমিয়া ঘটাতে পারে।
একজন ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট এর সাথে কথা বলে আপনার খাবার ও ওষুধের সময়সূচী কীভাবে সর্বোত্তম সমন্বয় করা যায়, সে ব্যাপারে জেনে নিন। চিনি – মিষ্টিজাতীয় পানীয় এড়িয়ে চলুন। চিনিসমৃদ্ধ পানীয়গুলোতে উচ্চমাত্রায় ক্যালরি থাকে এবং সামান্য পুষ্টি সরবরাহ করে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের এই ধরণের পানীয়গুলো এড়িয়ে যাওয়া উচিত।
ব্যতিক্রম হলো, যদি আপনি রক্তে কম শর্করার মাত্রা অনুভব করেন। চিনিসমৃদ্ধ পানীয়গুলো যেমন: সোডা, জুস এবং স্পোর্টস ড্রিংকস গুলো খুব দ্রুত রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধির জন্য কার্যকরী।
যখন ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনায় ডায়েট আর ব্যায়াম যথেষ্ট নয়, তখন ইনসুলিন ও অন্যান্য ডায়াবেটিসের ওষুধগুলো আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা কমানোর জন্যই ডিজাইন করা হয়েছে। কিন্তু এই ওষুধের কার্যকারিতা ডোজের সময় ও আকারের উপর নির্ভর করে। ডায়াবেটিস ব্যতীত অন্যান্য অবস্থার জন্য আপনি যে ওষুধ খান, তাও রক্তে শর্করার মাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে।
ইনসুলিন সঠিকভাবে সংরক্ষণ করুন।
আপনার শারীরিক সমস্যার যথাযথ রিপোর্ট ডাক্তারের কাছে পেশ করুন।
নতুন ওষুধ গ্রহণের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন।
৩. মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ
রক্তে শর্করার মাত্রাকে প্রভাবিত করে, এমন কারণগুলো সম্পর্কে আপনি যত বেশি জানবেন, তত সহজে আপনি ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা কাজে লাগাতে পারবেন। আপনি এ নিয়ে সমস্যায় ভুগলে ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনার জন্য নিয়োজিত স্বাস্থ্যসেবা দলের সাহায্য নিন।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তোবা এত সমৃয় জেনে গেছেন ডায়াবেটিস কেন হয়ে থাকে। এছাড়াও ডায়াবেটিস বেড়ে গেলে কি করবেন বিভিন্ন ধরনের তথ্য যদি আপনাদের জানা না থাকে তাহলে এত সময় জেনে গেছেন। ডায়াবেটিস আমাদের রক্তে শর্করার মাত্রা অনেক বাড়িয়ে দেয়। আর ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পেতে হলে অবশ্যই আপনাকে কিছু কিছু খাবার ত্যাগ করতে হবে।
তাহলে আপনি ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পাবেন। আপনি যদি পুরো পোস্টটা পড়েন তাহলে আপনার অনেক বেশি উপকারে আসবে। আজকের লেখা পোস্টটিতে যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। এবং আপনাদের যদি কোন মন্তব্য থাকে তো কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url