কোন ঋতুতে কোন রোগ হয় জেনে নিন

কোন ঋতুতে কোন রোগ হয় জানার জন্য আপনারা হয়তো বিভিন্ন তথ্য খোঁজাখুঁজি করছেন কিন্তু পাচ্ছেন না তাহলে আমার এই পোস্টেটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

এই পোস্টটিতে কোন ঋতুতে কোন রোগ হয় জানতে পারবেন এবং তার সাথে আপনারা আরো অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে পারবেন।

ভূমিকা

বাংলাদেশ ছয় ঋতুর একটি দেশ। ঋতুর পরিবর্তন এখানে বেশি হয়। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে মানুষের দেহের সঙ্গে একটি সম্পর্ক রয়েছে। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের দেহ মাঝে মাঝে ভারসাম্য হারায়।বাংলাদেশ ঋতু-বৈচিত্র্যের দেশ। এখানে এক একটি ঋতুর একেকরকম রূপ। ঋতুতে ঋতুতে এখানে চলে সাজ বদলের পালা। প্রতি দুই মাস অন্তর নতুন ঋতুর আবির্ভাব ঘটে। বিভিন্ন রোগব্যাধি দেখা দেয়। এই রোগগুলোর মধ্যে সাধারণত দেখা দেয় জ্বর। সর্দি কাশিও হতে পারে। হাঁচি, কাশি, শ্বাসকষ্ট- এগুলো ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে হয়। কিছু ত্বকের রোগও হয়।

ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাস যখন বেড়ে যায়, তখন ভাইরাল ফিবা্র, ভাইরাল রাইনাইটিস, সাইনোসাইটিস এগুলো হয়। আর আমাদের শরীরের সঙ্গে যে একটি ভারসাম্য থাকে এখানে পরিবর্তন হয়। পরিবর্তন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেক সময় কাশি হয়, সর্দি হয়। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে শরীরের পরিবর্তন হয়, এটি হলো প্রধান কারণ।ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের দেহ মাঝেমধ্যে ভারসাম্য হারায়। বিভিন্ন রোগব্যাধি দেখা দেয়। এই রোগগুলোর মধ্যে সাধারণত দেখা দেয় জ্বর। সর্দি-কাশিও হতে পারে। হাঁচি, কাশি, শ্বাসকষ্ট– এগুলো ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে হয়। কিছু ত্বকের রোগও হয়।

গ্রীষ্মকালে কি কি রোগ হয়

আমরা সবাই গ্রীষ্ম শুরু হওয়ার সাথে সাথে আজকাল তাপের ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রার মুখোমুখি হতে শুরু করেছি। ত্বক, চোখ এবং পাচনতন্ত্র সহ সমগ্র শরীর তাপের প্রভাবের জন্য সংবেদনশীল। সতর্কতা অবলম্বন না করা হলে, তীব্র তাপ এবং অবিরাম শুষ্কতা তাদের সাথে ঘন ঘন গ্রীষ্মের অসুস্থতা নিয়ে আসে। ভারতীয় গ্রীষ্মকাল বেশ কৃপণ হওয়ার পাশাপাশি বরং বিপজ্জনক হতে পারে। ফলে গরমে বেশ কিছু সাধারণ রোগ দেখা দেয়। ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রার কারণে, যা মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে, এই মৌসুমে কিছু রোগের প্রকোপ বেশি থাকে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে প্যাথোজেনগুলি সহজেই বৃদ্ধি পায় এবং ছড়িয়ে পড়ে। গ্রীষ্মের মাসগুলির প্রচণ্ড গরম বিভিন্ন রোগের জন্য অবদান রাখে।

বর্ষাতে কোন কোন রোগ বাড়ে

হিট স্ট্রোক

উচ্চ তাপমাত্রার বর্ধিত এক্সপোজারের কারণে গ্রীষ্মকালীন একটি প্রচলিত অসুস্থতা হল হিট স্ট্রোক, যা প্রায়ই হাইপারথার্মিয়া নামে পরিচিত। হাইপার হচ্ছে অধিক মাত্রা, আর থার্মিয়া মানে তাপ শরীরে অধিক তাপমাত্রা বৃদ্ধিকেই বলা হয় হিট স্ট্রোক। প্রচণ্ড গরমে অনেকক্ষণ রোদে বা বাইরে থাকলে হিট স্ট্রোক হতে পারে। হিট স্ট্রোক হলে শরীরের তাপমাত্রা অনেক বেড়ে যায়, ত্বক একেবারে পানিশূন্য হয়ে যায়। এ রকম অবস্থায় দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হয়। 

তা না হলে রোগীর শরীরে অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা কাজ করে না। রোগীর আর ঘাম বের হয় না। তখন রোগীর তাপমাত্রা বাড়তে থাকে। বাড়তে বাড়তে ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইটও ছাড়িয়ে যায়। যার ফলে শরীরকে করে তোলে অবসন্ন ও পরিশ্রান্ত। এতে মাথাঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে পড়তে পারেন অনেকেই। তৎক্ষণাৎ চিকিৎসার ব্যবস্থা না করলে এ অবস্থায় রোগীকে দ্রুত আইসিইউতে নিতে না পারলে রোগী মারা যেতে পারে।

পেটের অসুখ

পেটের অসুখ হওয়ার অন্যতম কারণ গরমে পিপাসা মেটাতে অনেকেই এ সময় বাইরের পানি পান করে। রাস্তার পাশে বানানো বিভিন্ন ধরনের শরবত খায় অনেকেই। এগুলো পানিবাহিত রোগের অন্যতম উৎস। টাইফয়েড, আমাশয়, ডায়রিয়া, হেপাটাইটিসের মতো রোগ এ সময়টায় অনেক বেশি দেখা যায়। তাই বাইরের পানি বা শরবত পান থেকে বিরত থাকুন।

জন্ডিস

জন্ডিস একটি মারাত্মক অবস্থা যার জন্য আপনাকে গ্রীষ্মে নজর রাখা উচিত। জন্ডিস খুব সাধারণ রোগ মনে হলেও বিষয়টি কিন্তু সবসময় সাধারণ থাকে না, মারাত্মক ঝুঁকির কারণও হয়ে উঠে। সাধারণত গ্রীষ্মকালেই এই রোগের প্রকোপ সবচেয়ে বেশি হয়। এই সমস্যাটি আরও খারাপ হতে পারে এবং লিভারের উপরও প্রভাব ফেলতে পারে। জন্ডিসের প্রাথমিক উপসর্গগুলি হল চুলকানি, হলুদ প্রস্রাব, ফ্যাকাশে চোখ এবং ত্বক হলদে ভাব। রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে গেলে জন্ডিস দেখা দেয়। আমাদের রক্তের লোহিত কণিকাগুলো একটা সময়ে স্বাভাবিক নিয়মেই ভেঙ্গে গিয়ে বিলিরুবিন তৈরি করে যা পরবর্তীতে লিভারে প্রক্রিয়াজাত হয়ে পিত্তরসের সাথে পিত্তনালীর মাধ্যমে পরিপাকতন্ত্রে প্রবেশ করে। অন্ত্র থেকে বিলিরুবিন পায়খানার মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। বিলিরুবিনের এই দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় যে কোনো অসঙ্গতি দেখা দিলে রক্তে বিলিরুবিন বেড়ে যায় আর দেখা দেয় জন্ডিস।

ত্বকের সমস্যা

অতিরিক্ত গরমে এ সময় সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির কারণে কারো কারো ত্বকে অ্যালার্জি দেখা দিতে পারে। ত্বকের সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে হলে রোদে বেশি ঘোরাঘুরি করা উচিত নয়। ত্বকে ফুসকুড়ি, লাল লাল র‍্যাশ, চুলকানি হতে পারে। ঘামাচি এ সময়ে ত্বকের একটি অতি সাধারণ সমস্যা। এ ছাড়া ঘাম শরীরে জমে ফাঙ্গাল ইনফেকশন হতে পারে। প্রতিদিন বাইরে থেকে আসার পর সাবান দিয়ে ভালো করে গোসল করা উচিত। বাইরে বের হওয়া সময় ছাতা ব্যবহার করতে হবে। সবসময় হালকা রঙের কাপড় ব্যবহার করতে হবে। সমস্যা বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

পানিশূন্যতা

পানিশূন্যতা শরীরকে দুর্বল করে তোলে। গরমের সময় শরীর থেকে অনেক পানি বের হয় তাই সহজেই পানিশূন্যতা হয়। এ জন্য গরমে বারবার পানি পান করুন। গরমে ঘাম হয় প্রচুর। ঘাম হলে শরীর পানিশূন্য হয়। মনে রাখবেন, পানির অভাব কিন্তু চা, কফি, জুস, কোমল পানীয় ইত্যাদি দিয়ে পূরণ হয় না। বিশুদ্ধ পানিই পান করা উচিত বেশি করে। তাই একটু ডাবের পানি, লবণ পানি বা প্রয়োজনে স্যালাইন খেতে পারেন। চোখ–মুখ গর্তে ঢুকে যাওয়া, মাথা ঝিমঝিম করা, প্রস্রাব কমে যাওয়া ইত্যাদি হলো পানিশূন্যতার লক্ষণ। সাধারণত ঘামের সঙ্গে পানি বেরিয়ে গিয়ে অথবা প্রচন্ড গরমে শরীর থেকে পানি বেরিয়ে শরীরে পানিশূন্যতা তৈরি হয়।

বর্ষাকালে কি কি রোগ হয়

বর্ষাকালে আকাশ ভরা কড়া রোদ। রোদের প্রতাপ যেতে না যেতেই মেঘে মেঘে ছেয়ে যায় আকাশ, প্রবল বর্ষায় ডুবতে থাকে চরাচর। বছরের এই সময়ে এভাবেই রোদ-বৃষ্টির খেলা চলে। আবহাওয়ার এই তারতম্যে শরীরকে ক্ষণে ক্ষণে নতুন পরিবেশে খাপ খাইয়ে নিতে হয়। বর্ষা ঋতুতে খালবিলে জঞ্জালের পাহাড়, পথে নর্দমার কাদা, গর্তে জমে থাকা বৃষ্টির পানি, কখনও জমে থাকা পানিতে মশার বসতি, দূষিত পানিতে সয়লাব চারদিক– খুবই পরিচিত দৃশ্য। এ সময় অণুজীবদের আবির্ভাব ঘটে অস্বাভাবিক হারে। শ্বাসযন্ত্রের রোগ, পেটের রোগ, ভাইরাস জাতীয় রোগ ইত্যাদির জন্য অনুকূল পরিবেশ বর্ষাকাল। 

এই সময় রোগগুলো মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। তাই এই সময় নিজের ও পরিবারের সদস্যদের দিকে খেয়াল রাখতে হয় বেশি। সতর্কতার সঙ্গে দেখভাল করা চাই-ই চাই, বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের অসুখ-বিসুখ হওয়ার প্রবণতা থাকে বেশি। যে কোনো রোগবালাই হলে মন খারাপ থাকে। ফলে বাদল দিনের কদম ফুল দেখার আনন্দ যেমন বিলীন হয়ে যায়, তেমনি প্রচণ্ড গরমের পর স্বস্তির এক পশলা বৃষ্টি তখন বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। 

বর্ষার যেসব রোগ হতে পারে তার মধ্যে অন্যতম ফুল জাতীয় রোগ, শ্বাসযন্ত্রের রোগ তথা হাঁপানি, সিওপিডি, ব্রঙ্কাইটিস ও নিউমোনিয়া। বর্ষাকালে বারবার ভেজা, ভ্যাপসা ও ঠান্ডা আবহাওয়াতে হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট বাড়তেই পারে কারও কারও।

বর্ষাতে কোন কোন রোগ বাড়ে

ঠান্ডা ও জ্বর: 

বর্ষায় তাপমাত্রা ওঠানামা হয়। এসময় হঠাৎ করেই শরীরে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস আক্রান্ত হতে পারে। তাই এই সময় ঠান্ডা লাগা ও জ্বর হওয়ার ঝুঁকি থেকেই যায়। বর্ষাকালে যতটা সম্ভব পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত। এতে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং অসুখের ঝুঁকি কমবে।

ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু:

বর্ষার সময়েই এই দুটি রোগ বেশি হয়। বর্ষার জমে থাকা পানিতে ম্যালেরিয়ার মশার বংশবৃদ্ধিতে সহায়তা করে। অন্যদিকে ডেঙ্গুর মতো প্রাণঘাতী রোগও কিন্তু মশার কামড় থেকেই হয়ে থাকে। বর্ষাকালে বাড়ির আশপাশে যেন কোথাও পানি জমে থাকতে না পরে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। প্রয়োজনে রাতে ঘুমানোর সময় মশারি টাঙানোর অভ্যাস করতে হবে।

কলেরা:

বর্ষায় পানিবাহিত রোগ নতুন কিছু নয়। কলেরা কিন্তু এর মধ্যেই পড়ে। এতে ডি-হাইড্রেশন, ডায়রিয়ার মতো সমস্যা হতে পারে। বর্ষায় সম্ভব হলে ফিল্টার করা পানি পান করুন। যাদের ফিল্টার নেই তারা পানি ফুটিয়ে জীবাণুমুক্ত করে তবেই পান করুন। এছাড়া বর্ষায় বাইরের খাবার খাওয়ার সময় অবশ্যই খাবার তৈরির পরিবেশের দিকে নজর রাখবেন।

টাইফয়েড ও হেপাটাইটিস: 

খাবার ও পানি থেকে বর্ষায় টাইফয়েড ও হেপাটাইটিসের মতো রোগ হওয়ার ঝুঁকি থাকে। হেপাটাইসিসের কারণে লিভারের ক্ষতি হয়। জ্বর, বমি ও চুলকানির মতো উপসর্গও হতে পারে। তাই বর্ষায় বাইরের খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন।

শীতকালে কি কি রোগ হয়

শীতে শরীরের তাপমাত্রার চেয়ে জলবায়ুর তাপমাত্রা কম থাকায় ঠান্ডা অনুভূত হয়। শীতের শুরুতে হঠাৎ আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে অনেকেই সহজে নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারেন না। এ সময় আবহাওয়া থাকে শুষ্ক-রুক্ষ। এ কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমতে শুরু করে। ফলে রোগ জীবাণু যেমন- ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ফাঙ্গাস ইত্যাদির বংশবিস্তার ঘটে দ্রুত।

শীতে কোন কোন রোগ বাড়ে

গলা ব্যথা ও কাশি

গলা খুসখুস করা, ঠান্ডায় কাশি হওয়া থেকে শুরু করে রাতে ঘুমের মধ্যে দম বন্ধ হয়ে আসার মতো সমস্যা দেখা দেয় শীতে। গরম ভাঁপ নিলে বা গড়গড়া করলে ও ঠান্ডা এড়িয়ে চললে অনেক সময় এর সমাধান মেলে।

ভাইরাস জ্বর

আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাস জ্বরের প্রকোপ বেশ দেখা যায়। শীতকালে ভাইরাস জ্বর হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশী থাকে। বিভিন্ন ভাইরাস যেমন- অ্যাডিনোভাইরাস, রাইনোভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ইত্যাদি মূলত ভাইরাস জ্বরের জন্য দায়ী। বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক ও যাদের শরীরে অন্য রোগ যেমন- ডায়াবেটিস, ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস আছে, তাদের এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই পর্যাপ্ত বিশ্রাম, প্রচুর তরল জাতীয় খাবার, বিশেষত খাবার স্যালাইন, ডাবের পানি, লেবু-চিনির শরবত এ সময়টায় বেশ উপকারী।

অ্যালার্জি ও অ্যাজমা

শীতকালের বেশ পরিচিত সমস্যা হচ্ছে অ্যালার্জি ও অ্যাজমা। শীতের সময় শুষ্কতার কারণে শরীরের ত্বক ও শুষ্ক হয়ে ওঠে। শীতকালে অ্যালার্জি ও অ্যাজমা স্বাভাবিকভাবেই বেড়ে যায়। ফলে অনেক সময় চুলকানি বা ব্যথা অনুভব হতে পারে। অ্যালার্জির কারণে অনেক সময় তীব্র শ্বাসকষ্টও হতে পারে। যেসব কারণে অ্যালার্জি হয়, সেসব থেকে দূরে থাকা জরুরী। প্রয়োজনে অ্যালার্জির ওষুধ, নাকের স্প্রে এবং বিশেষ ক্ষেত্রে ইনহেলারও ব্যবহার করতে হতে পারে।

স্নায়ুরোগ

শীতের সময় হাত-পা ঠান্ডা অবস্থায় রক্ত চলাচল কম হয়। এতে নার্ভ ঝুঁকিতে থাকে। এছাড়া রক্তশূন্যতার রোগী ও বৃদ্ধরাও শীতে নার্ভের জটিলতায় ভুগে থাকেন।
অতিরিক্ত ঠান্ডা লাগালে নার্ভের পাশাপাশি মাংসপেশি ও হাঁড়ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে নার্ভ, হাঁড় ও মাংসপেশির নানান অসুখ হয়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url